Author name: Sabjanta

Sabjanta

শান্তিনিকেতন এর ডাইরি

তু কেনে কাদা দিলি; সাদা কাপড়ে। কথাগুলো খুব চেনা চেনা লাগছে। কোথায় যেন শুনেছি। হয়তো শুনেই চলেছি…। তাই রিসোর্টের ছোট্ট মাটির ঘরটায় শুয়ে শুয়ে দূর থেকে মাদল এর সুর শুনে দৌড়ে বাইরে গিয়ে দেখলাম শুধু মাদল ই নয়। ঝুমুর ও আছে সাথে। শান্তিনিকেতন এ আসার উদ্দেশ্যই তো এই সোনাঝুরি র শনিবারের হাট। ‘বেলাশেষে’ ফ্রেমে নিজেদের […]

শান্তিনিকেতন এর ডাইরি Read More »

রাজা রামমোহন রায়

রাজা রামমোহন রায়

বাংলাদেশের তথা ভারতবর্ষের প্রথম আধুনিক অগ্রদৃষ্টিমান চিন্তানায়ক ও কর্মনেতা। জন্ম আধুনিক হুগলি (তখনকার বর্ধমান) জেলার আন্তর্গত রাধানগর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত কুলীন (বন্দোপাধ্যায়) ব্রাক্ষ্মণবংশে। প্রপিতামহ কৃষ্ণকান্ত ফারুখশিয়ারের আমলে বাংলার সুবেদারের আমিনের কার্য করতেন। সেই সুত্রেই বোধ করি এদের ‘রায়’ পদবীর ব্যবহার। কৃষ্ণকান্তের কনিষ্ঠপুত্র ব্রজবিনোদ রামমোহনের পিতামহ। পিতা রামকান্ত। রামকান্তের তিন বিবাহ। মধ্যমা পত্নী তারিণীর এক কন্যা

রাজা রামমোহন রায় Read More »

স্বামী বিবেকানন্দ

স্বামী বিবেকানন্দ

সন্ন্যাস জীবনে স্বামী বিবেকানন্দ নামে পরিচিত নরেন্দ্রনাথ দত্ত ১৮৬৩ খ্রীষ্টাব্দের ১২ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা কলকাতার সিমুলিয়া পল্লীর বিশ্বনাথ দত্ত এবং মা ভুবনেশ্বরী দেবী। তিনি মার কাছে শেখেন স্বধর্ম, বাবা পরিচয় করিয়ে দেন এক উদার সংস্কৃতির সঙ্গে। সাধারণ বিদ্যাশিক্ষার সঙ্গে তিনি সঙ্গীত ও ব্যায়ামেও পারদর্শী হন। যৌবনে তিনি ব্রাক্ষ্মসমাজ ও পাশ্চাত্য দর্শনের প্রতি আকৃষ্ট

স্বামী বিবেকানন্দ Read More »

প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ

প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ

বিশ্বের বিজ্ঞান জগতে একটি বিশিষ্ট নাম-প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ। জন্ম কলকাতায় ১৮৯৩ খ্রীষ্টাব্দে ২৯ জুন তারিখে। ১৯০৮ সালে কলকাতার বিশ্ববিদ্যালয়ের এন্ট্রান্স পরীক্ষা পাশ করেন ও ১৯১২ সালে প্রেসিডেন্সী কলেজ থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে স্নাতক হন। ইংলণ্ডে যান উচ্চশিক্ষার জন্য। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণিত ও পদার্থ বিজ্ঞানে ট্রাইপস লাভ করে বিখ্যাত ক্যাভেনডিশ ল্যাবরীটরিতে গবেষণা করার সুযোগ পান পদার্থ বিজ্ঞানে।

প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ Read More »

Sabjanta

দুঃখের পরব দাঁশায়

পরিমল হেমব্রম আশ্বিন মাস সাঁওতাল জনজীবনে অন্যমাত্রা নিয়ে আসে কেন না এই মাসেই অনুষ্ঠিত হয় তাদের অন্যতম প্রধান উৎসব বা পরব দাঁশায়। এ কারনেই আশ্বিন মাসকে সাঁওতালরা “দাঁশায় বঙ্গা” অর্থাৎ দাঁশায় মাস বলে থাকে। সাধারানত এই মাসে প্রকৃতির কোল জুড়ে সবুজের সমারোহে মনে খুশির হিমেল আভাস থাকলেও প্রসন্ন প্রকৃতির ছায়ামাখা ভুখন্ডে ভূমিপুত্ররা “দাঁশায়” এর আবেশে

দুঃখের পরব দাঁশায় Read More »

বাংলা শিখি বাংলা লিখি

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ৫]

টা, টি, খানি, গুলো, গুচ্ছ — ইত্যাদি কীভাবে বসবে? এগুলিকে বলা হয় নির্দেশক (specifier)। এগুলি ব্যক্তি বা বস্তুর সংখ্যা, পরিমাণ নির্দেশ করে। একবচনের নির্দেশক— টি, টা, টুকু, টুকুন, খান, খানি, ইত্যাদি; বহুবচনের নির্দেশক— গুলি, গুলো, বৃন্দ, রাশি, গুচ্ছ, পুঞ্জ ইত্যাদি। নির্দেশক (দু-একটি ব্যতিক্রম ছাড়া) বিশেষ্যের শেষে বিশেষ্যের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে বসে। যেমন: ১) পাখিটি খাঁচা

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ৫] Read More »

বাংলা শিখি বাংলা লিখি

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ৪]

কোনো না কোনও, তখনও না তখনো, আজো না আজও— কোনটা লিখবেন? ১) কোনও, এখনও, তখনও, কখনও, কোনওদিন ইত্যাদি অথবা ২) কোনো, এখনো, তখনো, কখনো, কোনোদিন ইত্যাদি উভয়ই সঠিক। তবে একই লেখাতে যে-কোনও একটি রীতিতেই সব বানান হওয়া বাঞ্ছনীয়। ৩) কিন্তু আজও, কালও লেখাই বাঞ্ছনীয়। আজো, কালো নয়। Sabjantawww.sabjanta.info

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ৪] Read More »

বাংলা শিখি বাংলা লিখি

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ২]

‘কি’ এবং ‘কী’ — এর ব্যবহার। ১. ‘কি’ একটি প্রশ্নসূচক অব্যয়। হ্যাঁ বা না-তে উত্তর দেওয়া যাবে এমন ক্ষেত্রে ‘কি’-র ব্যবহার হবে। যেমন: আপনি কি ভাত খাবেন?, আপনি কি সঠিক সময়ে আসতে পারবেন?, আপনার কি এখন কাজ আছে? ২.ক) ‘কী’ একটি প্রশ্নসূচক সর্বনাম। হ্যাঁ বা না-তে এর উত্তর হবে না। যেমন: আপনি কী খাবেন? —

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ২] Read More »

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ১]

‘না’ ও ‘নি’ — এর অবস্থান ১) ‘নি’ সবসময় আগের শব্দের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে বসবে। যেমন— শোনেনি, বলেনি, বলেননি, হাসেননি, খাননি, পাননি ইত্যাদি। ২) ‘না’ সব সময় আগের শব্দের থেকে বিযুক্ত/আলাদা হয়ে বসবে। যেমন— খাব না, যাব না, বলব না, করব না, দেখবে না, হাসবে না, খেলতাম না, দেখতাম না ইত্যাদি। [ব্যতিক্রম— কেননা। কারণ ‘কেননা’

বাংলা শিখি বাংলা লিখি [পর্ব: ১] Read More »

অভয়া মা

পলাশ পোদ্দার সতীত্ব খর্ব করে – অসাড় মাতৃত্বআমি কখনো চাইনি।তাই তোমাদের ভাবনা –আমার ভাবনায় স্থান পায়না বলেইআমাকে কলঙ্কিত করতে –তোমাদের আয়োজনের কোনো ত্রুটি নেই। রক্তের দাগ মুছে রামধনুর ছটায় –রাঙাতে যখনই গেছি কাঞ্চনজঙ্ঘায়,কিংবা কোনো গাঁয়ের মেয়ে নির্জন পথেহারায়ে লজ্জা – ভীষন রক্তাক্ত দেহেঅর্ধমৃত হয়ে পড়ে আছে।যখনই গেছি তার কাছেদেখে আমার দেহে –তার দেহের রক্ত চিহ্ন

অভয়া মা Read More »

Scroll to Top